Private Browsing Window:
Private Browsing Window: ব্রাউজারে আপনি কোন ওয়েবসাইট ব্রাউজ করছেন তা গোপন করতে চাইলে
- Ctrl + Shift + N নতুন প্রাইভেট উইন্ডো গুগল ক্রোম ব্রাউজারের জন্য।
- Ctrl + Shift + P প্রাইভেট উইন্ডো মোজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজারের জন্য।
Private Browsing Window: ব্রাউজারে আপনি কোন ওয়েবসাইট ব্রাউজ করছেন তা গোপন করতে চাইলে
- Ctrl + Shift + N নতুন প্রাইভেট উইন্ডো গুগল ক্রোম ব্রাউজারের জন্য।
- Ctrl + Shift + P প্রাইভেট উইন্ডো মোজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজারের জন্য।
Private Browsing Window: ব্রাউজারে আপনি কোন ওয়েবসাইট ব্রাউজ করছেন তা গোপন করতে চাইলে
- Ctrl + Shift + N নতুন প্রাইভেট উইন্ডো গুগল ক্রোম ব্রাউজারের জন্য।
- Ctrl + Shift + P প্রাইভেট উইন্ডো মোজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজারের জন্য।
Private Browsing Window: ব্রাউজারে আপনি কোন ওয়েবসাইট ব্রাউজ করছেন তা গোপন করতে চাইলে
- Ctrl + Shift + N নতুন প্রাইভেট উইন্ডো গুগল ক্রোম ব্রাউজারের জন্য।
- Ctrl + Shift + P প্রাইভেট উইন্ডো মোজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজারের জন্য।
Private Browsing Window: ব্রাউজারে আপনি কোন ওয়েবসাইট ব্রাউজ করছেন তা গোপন করতে চাইলে
- Ctrl + Shift + N নতুন প্রাইভেট উইন্ডো গুগল ক্রোম ব্রাউজারের জন্য।
- Ctrl + Shift + P প্রাইভেট উইন্ডো মোজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজারের জন্য।
Private Browsing Window:
ব্রাউজারে আপনি কোন ওয়েবসাইট ব্রাউজ করছেন তা গোপন করতে চাইলে
Ctrl + Shift + N নতুন প্রাইভেট উইন্ডো গুগল ক্রোম ব্রাউজারের জন্য।
Ctrl + Shift + P প্রাইভেট উইন্ডো মোজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজারের জন্য।
Private Browsing Window:
Private Browsing Window:
>আইকনে ইফেক্টস দেওয়া
আমরা
সবসময়ই আইকন ব্যবহার করে থাকি। কোন প্রোগ্রাম খোলার সময় মাউসে দুইবার
ক্লিক করে বা নির্বাচন করে এন্টার চেপে খুলে থাকি। এমন সময় যদি উক্ত
প্রোগ্রামের আইকনে একটু ইফেক্টস দেওয়া যেত তাহলে কেমন হতো! ইউবারআইকন
সফটওয়্যার ইনষ্টল করা থাকলে আপনি এমন সুবিধা পাবেন। ১.৫৩ মেগাবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি http://ubericon.com
থেকে ডাউনলোড করে ইনষ্টল করে নিন। এবার প্রোগ্রামটি চালু করুন, তাহলে
দেখবেন সিস্টেমট্রেতে এর আইকন দেখা যাবে। এবার ডেস্কটপ, ড্রাইভ বা
ফোল্ডারের যেকোন আইকনে মাউস দ্বারা দুইবার ক্লিক করে খুলুন এবং দেখুন
একধরনের ইফেক্টস হচ্ছে। আপনি ইফেক্টস পরিবর্তন করতে চাইলে সিস্টেমট্রের
ইউবারআইকনের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে মেনু থেকে প্লাগইন্সে গিয়ে
পছন্দমত ইফেক্টস নির্বাচন করুন,যার উপরে সেটিংও পরিবর্তন করতে পারবেন।
প্রোগ্রামে ফোল্ডারের প্লাগইন্স ফোল্ডারে প্লাগইন্সের সোর্সকোড পাবেন যা
আপনি পরিবর্তন বা এরূপ নতুন আরেকটি তৈরী করতে পারবেন। আপনি যদি
প্রোগ্রামটি উইন্ডোজ চালু হওয়ার সময় চালু করতে চান তাহলে মেনু থেকে Run at
Start up এ ক্লিক করুন। সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে সফটওয়্যারটি বাংলা ভাষাতে
রয়েছে। বাংলাতে পেতে মেনু থেকে Language এ গিয়ে বাংলা নির্বাচন করুন।
>পাসওয়ার্ড দেখার সফটওয়্যার
বিভিন্ন
সফটওয়্যারে বা অনলাইনে আমরা যে পাসওয়ার্ড দিয়ে থাকি তা স্টার (*) বা ●
হিসাবে দেখা যায়। ফলে আপনার টাইপ করা পাসওয়ার্ডের লেখা (টেক্সট) দেখা যায়
না। কোন কারণে আপনি যদি পাসওয়ার্ড দেখতে চান তাহলে পাসওয়ার্ড ভিউয়ার
সফটওয়্যারের সাহায্যে দেখতে পারেন। ১১৩ কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি http://www.itsamples.com/software/pwv.html
সাইট থেকে ডাউনলোড করা যাবে। এবার জিপ ফাইলটি আনজিপ করে PW Viewer রান
করে হাতের উপরে মাউস ধরে উপরের টারগেটটি যেকোন পাসওয়ার্ডের উপরে নিয়ে গেলে
পাসওয়ার্ডটির লেখা (টেক্সট) দেখাবে।
>ইউএসবি ড্রাইভকে ফোল্ডার হিসাবে রাখা
অনেক সময়
অন্যদের ইউএসবি ড্রাইভ ব্যবহার থেকে বিরত রাখতে বা শেয়ার করার জন্য বা
অন্য প্রয়োজনে লুকিয়ে রাখতে পারেন। আর সাথে ইউএসবি ড্রাইভকে ফোল্ডার
হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন। আপনি যদি ইউএসবি ড্রাইভকে ডি ড্রাইভে [D:]
রাখতে চান তাহলে ডি ড্রাইভে USB নামে একটি ফোল্ডার তৈরী করুন। এজন্য ডি
ড্রাইভ অবশ্যই এসটিএফএস (NTFS) হতে হবে। এবার
ইউএসবি ড্রাইভ কম্পিউটারে যুক্ত করুন এবং রানে (Ctrl+R চেপে) গিয়ে
diskmgmt.msc লিখে এন্টার করুন তাহলে ডিস্ক ম্যানেজমেন্ট খুলবে। এখানে
ইউএসবিসহ সকল ড্রাইভ দেখা যাবে। ধরি এখানে ইউএসবি ড্রাইভ হচ্ছে [H:] । এখন
এইচ ড্রাইভটিতে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Change Drive Letter and Paths এ
ক্লিক করুন তাহলে Change Drive Letter and Paths for H: নামে ডায়ালগ বক্স
আসবে। এবার Add বাটনে ক্লিক করে Mount into the following empty NTFS
folder এর Browse বাটনে ক্লিক করে ডি ড্রাইভের ইউএসবি ফোল্ডার (D:\USB)
দেখিয়ে দিন এবং Ok করে আবার Ok করুন। এরপরে মূল ড্রাইভটি মুছে ফেলতে H:
নির্বাচন করে Remove বাটনে ক্লিক করে মুছে ফেলুন। এখন থেকে ইউএসবি ড্রাইভ
কম্পিউটারে যুক্ত করলে কোন ইউএসবি ড্রাইভ দেখাবে না। আপনি D:\USB থেকে
ইউএসবি ড্রাইভের সকল তথ্য পড়তে, লিখতে বা মুছতে পারবেন।
Windows XP এর Boot Screen পরিবর্তন করা যায়
Windows XP তে ডিফল্ট বুট স্ক্রীনটা দেখতে দেখতে আর ভাল লাগছে না? ঠিক আছে তাহলে আপনার পছন্দমত ছবি দিয়ে তৈরী করুন এক্সপির বুট স্ক্রীন। যা করতে হবে:
১. 640 X 480 পিক্সেলের একটা ছবি তৈরী করুন।
২. ফাইলটিকে 16 Color Bitmap মোডে boot নামে C:\Windows ফোল্ডারে সেভ করুন।
৩. C:\ ড্রাইভে boot.ini ফাইলটিকে নোটপ্যাড দিয়ে ওপেন করুন। নিচে একটি উদাহারন দেওয়া হল:
[boot loader]
timeout=30
default=multi(0)disk(0)rdisk(0)partition(1)\WINDOWS
[operating systems]
default=multi(0)disk(0)rdisk(0)partition(1)\WINDOWS
[operating systems]
multi(0)disk(0)rdisk(0)partition(1)\WINDOWS=”Microsoft Windows XP Professional” /noexecute=optin /fastdetect
৪. /fastdetect লেখাটার পরে স্পেস দিয়ে /bootlogo /noguiboot লিখে boot.ini ফাইলটি সেভ করুন।৫. পিসি রিস্টার্ট করে দেখুন।
টিপস:
* 640 X 480 16 Color Bitmap ফাইল তৈরী করার জন্য MSPaint ব্যবহার করতে পারেন। Start -> Run এ mspaint লিখে এন্টার দিলেই এটি রান হয়ে যাবে।
* 640 X 480 16 Color Bitmap ফাইল তৈরী করার জন্য MSPaint ব্যবহার করতে পারেন। Start -> Run এ mspaint লিখে এন্টার দিলেই এটি রান হয়ে যাবে।
* পছন্দমত ছবি ব্যবহার করতে পারবেন বলেছি তাই বলে ভাববেন না ডেস্কটপে সুন্দর সুন্দর ওয়ালপেপার যেভাবে সেট করেন সেরকম কিছু করতে পারবেন। কেন সেটা ইমেজকে 640 X 480 16 Color Bitmap তে সেভ করার পর বুঝবেন
* C:\ ড্রাইভে boot.ini ফাইলটা খুঁজে না পেলে যা করতে হবে:
My Computer ওপেন করুন। Tools –> Folder Options –> View তে Show hidden files and folders সিলেক্ট করুন এবং Hide protected operating system files (Recommended) থেকে টিক মার্ক তুলে দিন। এবার Apply দিয়ে OK করুন।
*boot.ini ফাইলটি Read Only অবস্থায় থাকে ফলে কোন কিছু মডিফাই করে সেভ করা যাবে না। এজন্য ফাইলটির প্রপার্টিজে গিয়ে Read Only থেকে টিক মার্ক তুলে দিন।
---------------------------------------------------------------------------------*boot.ini ফাইলটি Read Only অবস্থায় থাকে ফলে কোন কিছু মডিফাই করে সেভ করা যাবে না। এজন্য ফাইলটির প্রপার্টিজে গিয়ে Read Only থেকে টিক মার্ক তুলে দিন।
হিডেন ফাইল/ফোল্ডারকে আরো সুরক্ষিত করুন
দরকারি ফাইল বা ফোল্ডারকে অনাকাংক্ষিত ব্যবহার থেকে রক্ষা করার জন্য প্রাথমিক প্রটেকশন হচ্ছে হিডেন করে রাখা। কিন্তু ইদানিং সবাই জানে Tools–> Folder Options–>View এ গিয়ে হিডেন করা ফাইলকে আনহাইড করা যায়। তাই হিডেন ফাইলকে আরো সুরক্ষিত করার জন্য Folder Options কেই হিডেন করা যেতে পারে।
এজন্য যা করতে হবে।
১. Start Menu–>Run–>regedit এন্টার দিন। রেজিস্ট্রি এডিটর রান হবে।
২. HKEY_CURRENT_USER\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\Explorer এ যান।
৩. নতুন DWORD Value তৈরী করে নাম দিন NoFolderOptions
৪. NoFolderOptions এ রাইট মাউস ক্লিক করে মডিফাই সিলেক্ট করুন।
৫. ভ্যালু ডাটা ০ এর পরিবর্তে ১ দিন।
এখন আর টুলস মেন্যুতে Folder Options দেখা যাবে না। দেখতে চাইলে ভ্যালু ডাটা ১ এর পরিবর্তে ০ দিন।
১. Start Menu–>Run–>regedit এন্টার দিন। রেজিস্ট্রি এডিটর রান হবে।
২. HKEY_CURRENT_USER\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\Explorer এ যান।
৩. নতুন DWORD Value তৈরী করে নাম দিন NoFolderOptions
৪. NoFolderOptions এ রাইট মাউস ক্লিক করে মডিফাই সিলেক্ট করুন।
৫. ভ্যালু ডাটা ০ এর পরিবর্তে ১ দিন।
এখন আর টুলস মেন্যুতে Folder Options দেখা যাবে না। দেখতে চাইলে ভ্যালু ডাটা ১ এর পরিবর্তে ০ দিন।
---------------------------------------------------------------
যারা কম্পিউটার ব্যবহার তারা অনেকেই কম বেশি জানেন ওইন্ডোজ সেটাপ দিলে শুধু সিস্টেম ড্রাইভ অর্থাৎ যে ড্রাইভে অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করা আছে সেটি ফরম্যাট হয়। অন্য ড্রাইভগুলো আগের মতই থাকে। যার জন্য অন্য ড্রাইভে যদি ভাইরাস থাকে, ভাইরাস গুলো আগের মতই পিসিতে সংসার বেঁধে বসে থাকে। তার উপর এসব ভাইরাস যদি হয় এতই মারাত্বক যে, তার জন্য এন্টিভাইরাসই ইন্সটল করা যায় না, তাহলে পিসির এসব ভাইরাস পিসিতেই থাকবে।
তাহলে কি পিসি ফরম্যাট করা (কম্পিউটারের সব ডাটা জলাঞ্জলি দেয়া) ছাড়া কোনো উপায় নেই ?অবশ্যই আছে। সাধারনত যে সকল ভাইরাস আপনার পিসিতে এন্টিভাইরাস ইন্সটল করতে দেয় না, তারা আপনার পিসিতে সক্রিয় আছে বলেই তারা আপনাকে এন্টিভাইরাস ইন্সটল করা থেকে বিরত রাখতে পারে। সুতরাং, এমন কিছু করতে হবে যেনো, ভাইরাসগুলো সক্রিয় না থাকে।
পিসিতে ভাইরাস তখনই সক্রিয় হয়,যখন আপনি আপনার পিসির ড্রাইভগুলো ওপেন করেন। ধরুন, আপনার পিসিতে সিস্টেম ড্রাইভ ছাড়া অন্য ড্রাইভে ভাইরাস আছে। এখন আপনি যদি ওইন্ডোজ সেটাপ দিয়ে আবার আপনার ড্রাইভগুলো ওপেন করেন, তাহলে ভাইরাসগুলো আবার সক্রিয় হবে।এখন যা করতে হবে……
১) প্রথমেই আপনি এক্সপি সেটাপ দিন।
২) এখুনি মাদারবোর্ডের সিডির সফটওয়্যারগুলো (সাউন্ড,ল্যান,চিপসেট,ভিডিও) ইন্সটল করবেন না।
৩) ওইন্ডোজ সেটাপের পরে প্রথম যখন কম্পিউটারটি অন করবেন তখন “MY computer” এ বা এর কোনো ড্রাইভেও যাবেন না। এর ফলে আপনার পিসির ভাইরাসগুলো সক্রিয় হবে না। MY computer” ওপেন করে tool বার এ option এ ক্লিক করে view থেকে show hidden file and folder এ টিক চিহ্ন দিয়ে apply করে দিন...
তাহলে hidden হওয়া সব ফাইলগুলো সো হয়ে যাবে...এমনকি ভাইরাস ও যদি থাকে।
৪)এখন এন্টিভাইরাসের সিডি অথবা পেনড্রাইব থেকে এন্টিভাইরাস সফ্টওয়্যারটি ইন্সটল করুন। পেনড্রাইভ কম্পিউটারে প্রবেশ করানোর সময় shift প্রেস করে রাখুন যেনো তা নিজ থেকেই ওপেন না হয়।
৫) এখন “MY computer” থেকে প্রত্যেকটি ড্রাইব থেকে স্ক্যান করলেই ভাইরাস গুলো মুক্ত হয়ে যাবে। তবে সতর্ক থাকতে হবে যে স্ক্যান করার আগে যেন কোন ড্রাইব ওপেন না হয়। এতে অন্যড্রাইভের ভাইরাসগুলো সক্রিয় হয়ে যেতে পারে।
কম্পিউটারকে রাখুন শর্টকার্ট ভাইরাস থেকে মু্ক্তঃ
কম্পিউটার শর্টকার্ট ভাইরাস মুক্ত রাখার জন্য: Start a ক্লিক করে RUN এ যান। wscript.exe লিখে ENTER দিন। তার পর Windows skript host Settings নামে একটি বক্স আসবে।
Stop script after specified number of seconds: এ ক্লিক করে তার নিচে Socond এ 1 দিয়ে APPLY করুন।
এবার কারো পেনড্রাইভের শর্টকাট ভাইরাস আর আপনার কম্পিউটারে ডুকবে না। আক্রান্ত পেনড্রাইভের জন্য: আপনার পেনড্রাইভটি কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত করুন এবার Start a ক্লিক করে RUN এ যান cmd লিখে ইন্টার দিন।
আপনার পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটারটি লিখে ইন্টার দিন। যদি আপনার পেন ড্রাইভ লেটার F হয়ে তবে লিখতে হবে F: ইন্টার নিচের কোডটি নির্ভুলভাবে লিখুন। attrib –s –h *.* //বুঝার সুবিধার জন্য (attribস্পেস-sস্পেস-hস্পেস*.*) ইন্টার কী চাপুন। এবার দেখুন পেনড্রাইভে রাখা আপনার ফাইলগুলো পুনরায় দেখাচ্ছে কিনা? এবার আপনার গুরুত্বপূর্ণ ডাটাগুলো রেখে পেনড্রাইভ ফরম্যাট করে দিন। হয়ে গেল আপনার পেনড্রাইভ শর্টকাট ভাইরাস মুক্ত। শর্টকার্ট Remover software use করতে পারেন। তবে বিশেষ সুবিধা পাবেন।
এবার কারো পেনড্রাইভের শর্টকাট ভাইরাস আর আপনার কম্পিউটারে ডুকবে না। আক্রান্ত পেনড্রাইভের জন্য: আপনার পেনড্রাইভটি কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত করুন এবার Start a ক্লিক করে RUN এ যান cmd লিখে ইন্টার দিন।
আপনার পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটারটি লিখে ইন্টার দিন। যদি আপনার পেন ড্রাইভ লেটার F হয়ে তবে লিখতে হবে F: ইন্টার নিচের কোডটি নির্ভুলভাবে লিখুন। attrib –s –h *.* //বুঝার সুবিধার জন্য (attribস্পেস-sস্পেস-hস্পেস*.*) ইন্টার কী চাপুন। এবার দেখুন পেনড্রাইভে রাখা আপনার ফাইলগুলো পুনরায় দেখাচ্ছে কিনা? এবার আপনার গুরুত্বপূর্ণ ডাটাগুলো রেখে পেনড্রাইভ ফরম্যাট করে দিন। হয়ে গেল আপনার পেনড্রাইভ শর্টকাট ভাইরাস মুক্ত। শর্টকার্ট Remover software use করতে পারেন। তবে বিশেষ সুবিধা পাবেন।
আজ আমি যে টা দেখাব কিভাবে এক ক্লিকে অনেকগুলো ফোল্ডার তৈরী করা যায়----তো চলুন
প্রথমে start এ ক্লিক করে একটি notepad ওপেন করুন
তাতে লিখুল ইচ্ছামত ফোল্ডারের নাম যেমন-
Amit
Hafiz
Dolon
Rabiul
এবার ফাইলটিকে Rumel.bat নামে সেভ করুন...তারপর সেই সেভ করানো ফাইল টা Open করুন
তারপর মেজিক দেখুন।....................
কম্পিউটার ব্যবহার কারীদের জন্য খুব মজার কিছু টিপস !!
প্রিয় পাঠক বৃন্দ আজকে আমি আপনাদের জন্য খুব মজার কিছু কম্পিউটার টিপস নিয়ে হাজির হয়েছে। আপনাদের মধ্যে যারাই কম্পিউটারে লেখা লেখি করেন তাদের জন্য এই পোস্টটি অনেক কাজের একটি পোস্ট। যেমন কম্পিউটারের কীবোর্ড দিয়ে লেখার সময় আমাদের প্রায় সময়ই বিভিন্ন SYMBOL বা চিহ্ন ব্যবহার করতে হয় কিন্তু আমাদের অনেকেই এই চিহ্নগুলো কিভাবে একটি নির্দিষ্ট লেখার ভিতর দিতে হয় তা জানিনা!! তাই আজ আমরা আপনাদের দেখাবো কিভাবে খুব দ্রুত কীবোর্ড দিয়ে শটকাট কি ব্যবহার করে যেকোনো লেখার ভিতর বিভিন্ন প্রয়োজনীয় SYMBOL বা চিহ্ন দেওয়া যায়। বন্ধুরা আমরা নিচে একটি লিস্ট দিয়ে দিলাম যেখানে বেশ কিছু প্রয়োজনীয় SYMBOLS বা চিহ্নের শর্টকাট কী রয়েছে। আপনারা সেখানে দেওয়া নাম্বার গুলো মনে রাখলেই খুব সহজে এই চিহ্ন গুলো লেখার মাঝে ব্যবহার করতে পারবেন। তবে এর জন্য আপনাকে কীবোর্ড এর Alt বাটন চেপে ধরে রেখে কীবোর্ড এর ডানে অবস্থিত নুমেরিক বাটন গুলো থেকে ১২৩৪ ইত্যাদি নাম্বার ব্যবহার করতে হবে। তাহলে নিচে দেওয়া শর্টকাট কী গুলো দেখে দেখে আপনার প্রয়োজনীয় চিহ্নের নাম্বারটি মনে রেখে দিন।------------------------------------------------------------------------
lt + 0153….. ™… trademark symbol
Alt + 0169…. ©…. copyright symbol
Alt + 0174….. ®….registered trademark symbol
Alt + 0176 …°……degree symbol
Alt + 0177 …±….plus-or-minus sign
Alt + 0182 …¶…..paragraph mark
Alt + 0190 …¾….fraction, three-fourths
Alt + 0215 ….×…..multiplication sign
Alt + 0162…¢….the cent sign
Alt + 0161…..¡….. .upside down exclamation point
Alt + 0191…..¿….. upside down question mark
Alt + 1………..smiley face
Alt + 2 ……☻…..black smiley face
Alt + 15…..☼…..sun
Alt + 12……♀…..f emale sign
Alt + 11…..♂……male sign
Alt + 6…….♠…..spade
Alt + 5…….♣…… Club
Alt + 3…………. Heart
Alt + 4…….♦…… Diamond
Alt + 13……♪…..eighth note
Alt + 14……♫…… beamed eighth note
Alt + 8721…. ∑…. N-ary summation (auto sum)
Alt + 251…..√…..square root check mark
Alt + 8236…..∞….. infinity
Alt + 24…….↑….. up arrow
Alt + 25……↓…… down arrow
Alt + 26…..→…..right arrow
Alt + 27……←…..left arrow
Alt + 18…..↕……up/down arrow
Alt + 29……↔… left right arrow
Alt + 0128….€…. Euro
------------------------------------------------------------------------------------------
ল্যাপটপের ব্যাটারীর ক্ষমতা বাড়িয়ে নিন
ল্যাপটপ কম্পিউটার ব্যবহার করেন অথচ এর ব্যাটারির চার্জ কমে যাওয়া নিয়ে শঙ্কিত নন, এমন লোক খুঁজে পাওয়া কঠিন। বিভিন্ন কারণে ল্যাপটপের ব্যাটারির কার্যক্ষমতা কমতে পারে। তবে ল্যাপটপের চার্জ বেশিক্ষণ ধরে রাখার কিছু কৌশল আছে। মূলত ব্যাটারির চার্জ কমতে পারে দুই কারণে। এক. অপারেটিং সিস্টেমের সেটিংস ঠিকভাবে করা না হয়ে এবং দুই. ব্যাটারির সেলের ক্ষমতা কমে গেলে।
*অপারেটিং সিস্টেম সেটিংস*
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের জন্য Control Panel থেকে Power Option চালু করুন। এখানে Balanced, Power Saver থেকে যেকোনো একটি নির্বাচন করে নিন। এটা খুব বেশি পার্থক্য তৈরি করে না, তাই যে কোনোটা নির্বাচন করলে চার্জ বেশি থাকবে। কারণ সেটিংসে কিছু পরিবর্তন আনলেই বেশিক্ষণ চার্জ ধরে রাখার ব্যবস্থা করে দেওয়া যাবে। এবার যেকোনো পাওয়ার প্ল্যান বেছে নিতে Change plan settings-এ ক্লিক করুন।
এই প্ল্যান সেটিংসে হার্ডডিস্কের জন্য Turn off hard disk after-এ On battery-তে 10 minute এবং Plugged in-এর জন্য 15 minute নির্ধারণ করে দিন। জেনে রাখা জরুরি, হার্ডডিস্ক ড্রাইভ ব্যাটারি থেকে সবচেয়ে বেশি চার্জ নেয়। যত বেশি সময় এটি বন্ধ রাখা যাবে তত ভালো হয়। পরে অন্য প্রোগ্রাম চালু করতে চাইলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে হার্ডডিস্ক চালু হয়ে যাবে।
Process power management-এর জন্য প্রসেসর ভিন্ন ভিন্ন গতিতে তার কাজ সমপন্ন করে থাকে। যখন দরকার পড়ে, তখন দ্রুত কাজ করে এবং যখন দরকার পড়ে না, তখন নিষ্ক্রিয় হয়ে থাকে। তাই Minimum processor state-এর On battery এবং Plugged in-এ ৫% নির্ধারণ করে দিন। Maximum processor state-এর On battery এবং Plugged in-এ ৫০% নির্ধারণ করে দিন।
ডিসপ্লের জন্য Dim display after-এ On battery এবং Plugged in-এর জন্য যথাক্রমে ১ এবং ২ minute করে নির্ধারণ করে দিন। এভাবে এখানে থাকা বাকি সেটিংগুলোতে সর্বনিম্ন মানের সময় নির্ধারণ করে দিন।
এ কাজটি আরও ভালোভাবে করা যাবে উইন্ডোজ মোবিলিটি সেন্টারে গিয়ে। এ জন্য Winkey+X একসঙ্গে চেপে সেটি খুলতে হবে। এ কাজগুলো সফটওয়্যারের মাধ্যমেও করতে পারবেন এ জন্য www.codeplex.com/vistabattery থেকে ভিস্তা ব্যাটারি সফটওয়্যারটি নামিয়ে নিয়ে সহজে বাকি কাজ করা যাবে।
Comments
Post a Comment