Skip to main content

পিসি সেফ মোডে চালু হলে কি করবেন?

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম স্বাভাবিকভাবে চালু হতে না পারলে অনেক সময় সেফ মোডে চালু হয়৷ সেফ মোড হলো উইন্ডোজের বিশেষ একটি অবস্থা যখন এটি একেবারে প্রয়োজনীয় ফাইল এবং ড্রাইভারসমূহ নিয়ে লোড হয়৷ বলা যেতে পারে ‘বিপদকালীন‘ অবস্থা যখন নূন্যতম রসদ দিয়ে প্রাণে বেচে থাকাটাই গুরুত্বপূর্ণ৷ সেফ মোডে উইন্ডোজ চালু হলে প্রাথমিক ভাবে রিস্টার্ট করে দেখা যেতে পারে পুনরায় স্বাভাবিকভাবে তা চালু হয় কিনা৷ বার বার করে ব্যর্থ হলে বুঝতে হবে সমস্যাটি গুরুতর৷ উইন্ডোজের কোনো গুরুত্বপূর্ণ ফাইলের ক্ষতি বা হার্ডওয়ারের সমস্যার কারণে তা হতে পারে৷ কোনো নতুন হার্ডওয়্যার সেটিংস পরিবর্তনের ফলে যদি উইন্ডোজ বার বার সেফ মোডে চলে যায় তবে পূর্ববর্তী সেটিংসটি রিভার্স করে ফেলাই শ্রেয়৷ সেফ মোডকে এজন্য ডায়াগনিস্টিক মোডও বলা হয়৷ উইন্ডোজ চালু হওয়ার সময় F8 চাপলে যে মেনু আসে সেখান থেকে সেফ মোড চালু করা যেতে পরে৷ তবে আগেই বলা হয়েছে; এটি ডায়াগনিস্টিক মোড৷ এই মোডে বাড়তি কোনো কিছুই যেমন- সাউন্ড, প্রিন্টার, হাই কালার ডিসপ্লে ইত্যাদি কিছুই কাজ করবে না৷

Comments

Popular posts from this blog

কোন ওয়েবসাইটে ঢোকার আগে জেনে নিন তাতে ভাইরাস আছে কিনা?

কোন ওয়েবসাইটে ঢোকার আগে জেনে নিন তাতে ভাইরাস আছে কিনা? পোষ্ট টি করেছেন: এস. ডি সাগর ইন্টারনেট এর চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে । ইন্টারনেটের মাধ্র্যমে আমার এখন অনেক কিছু খুব সহজে্েই পেয়ে ‍যাই ।আমাদের ইন্টারনেট ব্যবহার করতে অনেক  সাইটে ভিজিট করতে হয় । এটা কিন্তু অনেকেরই অজানা যে একটা ওয়েবসাইটে ও অনেক ভাইরাস থাকে । যার মাধ্যমে কম্পিউটারে ভাইরাস প্রবেশ করার সম্ভাবনা থাকে । তাই আমি আপনাদের বলছি যে, যে কোন  সাইট ভিজিট করার আগে চেক করে নিন ঐ সাইটে ভাইরাস আছে কি না । এই www.urlvoid.com সাইটটি ভিজিট করে যেকোনো ওয়েবসাইটে ভাইরাস আছে কিনা তা জানতে পারবেন । এজন্য প্রথমে http://www.urlvoid.com এই সাইট এ ঢুকুন । যে ওয়েবসাইটের ভাইরাস চেক করতে চান সেই সাইটের লিংক বা url দিয়ে Scan করে দেখুন ।

লেখাপড়ার পাশাপাশি অবসর সময়ে অনলাইন থেকে আয় করুন

অনলাইন থেকে আয় করা যায় এটা হয়তো অনেকেই জেনে থাকবেন বিশেষ করে যারা ইন্টারনেট চালান। কিন্তু কথা হচ্ছে কিভাবে আয় করা ‍যায়? কত টাকা আয় করা যায়? এটা কেউ আসলে কেউ অতটা গুরুত্ব দেইনা। অনেকেই ভাবেন অনলাইন আয় আসলে ভুয়া। টাকা মার চলে যায়। এরকম ধারনা যাদের,এটা মোটেও সত্যি নয়। আসলেই অনলাইন থেকে থেকে টাকা আয় করা যায়। আমাদের দেশের অনেকেই অনলাইন থেকে টাকা আয় করে। তবে ভুয়া কোম্পানী যে তা নয়। তবে আপনাকে কাজ করার অবশ্যই সেই মার্কেট প্লেস টার  সম্পর্কে জানতে হবে। আমি যেই যেই মার্কেট প্লেস টার কাজ করি সব গুলোই Trusted কোম্পানী। যেমন: বর্তমান বিশ্বের 1নং মার্কেটপ্লেস হল আপওয়াক (যার পূর্বের নাম ওডেস্ক), ফ্রিল্যান্সার, ফাইবার,  ইলেঞ্চ, গেটএগোটার ইত্যাদি সাইট আছে। এখানে টাকা নিয়ে পালিয়ে যাবে যাওয়‍ার কোন ভয় নেই। এই সাইটগুলোতে বাংলাদেশের অসংখ্য লোক কাজ করে হাজার হাজার টাকা আয় করছে। তবে আমি মূলত আপওয়ার্কেই কাজ করি। কিভাবে আয় করবেন? অনলাইন আয় করার অনেক মাধ্যম রযেছে। সব থেকে ভাল আয়ের পথ হচ্ছে ফ্রিল্যান্সীং করা। এই কাজের কোন বাধ্যতামুলক বলে কিছু  নেই । আপনি  এখানে যেটুকুই কাজ ক...

ওয়েব ডিজাইন শিখুন অনলাইন আয় করুন

অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলোতে উপার্জনের যতগুলো উপায় রয়েছে , তার মধ্যে ওয়েব সাইট ডিজাইন সবচেয়ে চাহিদাপূর্ণ  ও বেশি আয়ের মাধ্যম । বিশ্বের ছোট-বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান , ব্যক্তিগত , সামাজিক প্রায় সকলেই ক্রমশঃ ইন্টারনেটের দিকে ঝুকেঁ পড়ছে । যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করেন , তারা সকলেই চায় তার নিজের নামে একটি ভার্চুয়াল ঠিকানা থাকুক । সে জন্য ওয়েব ডিজাইনের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে । এ কারণে , ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটে যত ধরনের কাজ রয়েছে , তার মধ্যে ওয়েব সাইট ডিজাইন ও ডেভলপমেন্টের কাজই অনেক বেশি । একজন প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার/ডেভলপারের কাজের ক্ষেত্র অনলাইনে এতটাই বিস্তৃত যে , ফ্রিল্যান্সিং এর বিশাল বাজেটের কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারে , ব্লগিং করে উপার্জন করতে পারে , বিভিন্ন অনলাইন শপিং মার্কেটে নিজের তৈরিকৃত ডিজাইন জমা দিয়ে উপার্জন করতে পারে । এ ধরনের বহুমূখী উপার্জনের রাস্তা খুলে যায় একজন প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার/ডেভলপারের জন্য । শুধুমাত্র স্ট্যাটিক ওয়েব সাইট তৈরি জানলেই অনলাইনে মাসে ৫০০ থেকে ১০০০ ডলার উপার্জন সম্ভব । শর্ত হচ্ছে, আপনার সাইট তৈরির দক্ষতা যেন হয় প্রফ...