Skip to main content

সাহিত্য ও আমি

(1)
 মাথার উপরে উড়ছে সত্যের মতো নীল ডানার আকাশ
দৃষ্টিকে বেঁধে রাখিনি কোনো একহারা সুতোয় ও –
অদৃশ্য শেকড়ে জল ঢেলে ঢেলে ভুলে গেছি জলের রঙ;
রংধনু কী যেন আর – ভুলে গেছি নকশি কাঁথার গান .....
বৃষ্টির দিন এলে বাঁচি!

(2)
হাতের মুঠোয় আর কিছুই থাকে না আজকাল।
এই যেমন-
সদ্যকেনা সিগারেট দুইটান দিতে না দিতেই
অভিকর্ষের প্রভাবে ঠিকঠাক ভূমি চিনে নেয়।
হাতের মুঠোয় থাকা চেনা হাতগুলো
কেমন করে অচেনা হতে হতে বদলায়
ঋতুগুলোর মত।
শেষমেষ কিছুই থাকে না আর
নির্বোধ হাতের মুঠোয়...

(3)
সব কিছু কেমন জানি অজানা অচেনা...
মুখে নেই হাসি
সকালের পাখিগুলো কিচির মিচির করেনা
নেই কোন কোন কোলাহল
সব কিছু কেমন যেন নিরব!!
গাছের ফুলগুলো যেন মলিন
রঙের বাহার নেই.....
সবুজের মাঝে ধুসর রঙের ছোঁয়া
কেমন যেন ম্লান হয়েছে...
যেন বহুযুগ ধরে অপরিচিত সব ।
আমার স্বপ্নও স্বপ্ন হয়েই আছে
কতদিন কত কাল
সাথে আমার স্বপ্ন আছে
কিন্তু স্বপ্ন কেমন যেন অপরিচিত আজ.......
বাস্তব হবে না এ স্বপ্ন জানি
তাইতো সবকিছু কেমন যেন অচেনা
একেবারে অপরিচিত ।



(4)
হয়তো তুমি আমাকে ভুলে যাবে
ভুলে যাবে সেই
কয়েকটা দিনের আবেগঘন স্মৃতিগুলি।
যা তুমি আমি সাজিয়েছিলাম
একান্তই নিজের মতো করে।
হয়তো তোমার হৃদয়ের বারান্দাতে অপেক্ষমান
দেখবে না সেই
চিনচেনা আমাকে।
হৃদয়ের দরজাতে আর কড়া আর বলাই হবেনা,
ভালোবাসি তোমাকে"!
হয়তো পাতাগুলি আলতো করে
একের পর এক
ডান থেকে বামে যাবে।
হৃদয়ের ঘুমন্ত ক্ষতগুলি জ্রাগত হবে
সমানুপাতিক হারে
জমাট বেদনাতে রক্তক্ষরণ হবে
জরুরী কোন এক সীমান্তে এসে থমকে দাঁড়াবে
সকল অনুভুতি।
সেখানে নেই আর তুমি
আছে বিস্তৃত সাদা মাঠ আর
বুক ভরা হাহাকার।
 


(5)
জীবনে কখনো সব চাওয়া গুলো পাওয়া হয়না...
কিছু হয় আবার কিছু স্বপ্নের মত অদৃশ্যমান দুরেই থেকেই যায,
তার পরেও চাওয়ার শেষ নেই...
ভাবি হয়তো একদিন চাওয়াগুলো পাওয়া হবে...
একদিন কেউ আসবে..
কেউ আমায় ভালোবাসবে, টের পাই
বুকের ভিতর মৃদ্যু ভূকম্পন অনুভূত হয়
বোঝার চেষ্টা করি...
অনুভব করি প্রকৃতি বদলে গেছে
সব নীরবতা ভেঙে সবাই নাঁচে গায়,
উপচে পরে ভালোবাসার কামনা গুলো সুর তুলে আপন তালে,
আমার হৃদয়ে এক ব্যতিক্রমী কোলাহল আন্দোলিত হয়।
কেউ আমাকে ভালোবাসবে, বুঝতে পারি
প্রতিটা লোহিত কণিকার ভাজে ভাজে,
হিমোগ্লাবিনের শহরে ফোটায় ফোটায় পরিবর্তন
দুঃস্বপ্ন গুলো নিমিষেইই যেনো ধ্বংসের সম্মুখিন হয়
নাটকীয় সব রোমান্টিক স্বপ্ন ঘিরে ধরে আপন অস্তিত্ব,
বিন্দু বিন্দু ঘাম হয়ে ঝরে পরে ভালোবাসার সুখ।
কেউ আমাকে ভালোবাসে, অনুভব হয়
স্বপ্নে এসে ছুঁয়ে দেয়, আলতো স্পর্শে জেগে উঠে কাল্পনিক সত্ত্বা।
পদ্ম পাতার জলের মত গড়িয়ে পরে জমে থাকা বেদনা
মনে হয় এরই অপেক্ষায় ছিলাম যুগ যুগ।
 



(6)
এই হৃদয়ে জমে আছে
হাজারও না বলা কথা,
বলব বলব করে ও বলা হলনা....
হয়তো না বলা কথাগুলো আর কোনদিন বলাই হবেনা
তুমি জানতেও পারবেও না তোমায় কত ভালবাসি.......
আমার ভালবাসার আড়ালেই রয়ে যাবে,
ঠিক মেঘে ঢাকা চাদের মত...
চোখের বালি হয়ে আর কখনোই পাবেনা আমায়,
ফিরবো না আর তোমার বিরক্তির কারণ হয়ে,
ধরা দিবনা তোমায় আর কোনদিন,
তবুও সেই না বলা কথাগুলো
এ হৃদয়ে থেকে যাবে সারাজীবন....
 



(7)
মাঝে মাঝেই ইচ্ছে করে,
ঐ রাতের আকাশে হাজার তারাদের ভিড়ে হারিয়ে যেতে
শুধু আমি একাকী চাই,কিন্তু পারি না!
নিজে নিজেই অবাক হই...
নিজে নিজেই হেসে ফেলি।
হারিয়ে যেতেও কি তবে সঙ্গী লাগে?
যদি তা-ই হয়...আমি অপেক্ষায় আছি...
আমি অপেক্ষায় আছি...পাশাপাশি হাঁটবো বলে...
ভরা সন্ধ্যায় উতলা হাওয়ায় চুল এলিয়ে বারান্দার গ্রিল ধরে অপেক্ষার জন্য
আমি অপেক্ষায় আছি...
মাঝরাতে মুঠোফোনে কেউ আমায় মনে করিয়ে দেয় না, আজ কোজাগরী পূর্ণিমা।
জ্যোৎস্না তাই অধরাই থেকে যায়।
সেই জ্যোৎস্নায় স্নানের অপেক্ষায় আছি..
যদি কোন বসন্তের ভোরে আগুন গরম কফির মগ হাতে যখন দাঁড়িয়ে থাকি ছোট বারান্দায়...
তখন কোনো গভীর চোখ আমাকে জোড়া শালিক খুঁজে দেয় না।
আমার চোখে পড়ে শুধু ডানা ভাঙ্গা বিষণ্ণ শালিকটা।
আমি অপেক্ষায় আছি...সেই জোড়া শালিক দেখার...
যখন আমার এলোমেলো ভাবনাগুলো ক্লান্ত হয়ে আমার মধ্যেই মিশে যায়...
যখন অচেনা সুরে আমি গাই কষ্টগুলো...
নিয়ন আলোর বর্ণমালায় লিখা কবিতাটা যখন অপিরিচিত মনে হয়...
তখন কেউ আমায় ছুঁয়ে দেয় না।
আমি অপেক্ষায় আছি...

--------সাগর

(8)
থাক না বলাই থাক...
যে কথা হয়নি বলা আগেই ।
শুরুতেই যে কথা শেষ হয়ে গেছে
যে কথা তুলে আর কি বা হবে??


(9)
কেন জানি কিছু ভাল লাগছেনা
মনটা কেমন জানি ভারি ভারি লাগছে
কেমন জানি নিজেকে শুণ্য শুণ্য মনে হচ্ছে
মনে হচ্ছে সব চেনা মানুষ গুলো খুব অচেনা.....
যদিও মাঝে মাঝেই এমনটি হয়...
তবে কেন এমন হয় জানিনা....
এর কোন উত্তর ও খুজে পাইনা,
পরে চেষ্টাও করিনা...
পরক্ষণে সব ঠিক হয়ে যায়...
ভুলেও যাই সেই কথা...
অনেকে আবার কথনও অন্য কিছুও ভাবে,
আসনে তেমন কিছুই না,
কেন জানি মাঝে মাঝেই এমটা হয়...


(10)
জানি একদিন হাড়িয়ে যাব
পৃথিবীর সব কোলাহল ছেড়ে.........
চলে যাব অনেক দুর
বহুদুরে, যেখানে গেলে আমার অস্তিত্ব কেউ খুজে পাবেনা........
জানি সেদিন আমায় কেউ মনে রাখবে না.
সবাই ভুলে যাবে গোপনে ।
দুর থেকে দেখব সেদিন সবার অলক্ষ্যে দাড়িয়ে,
থেকে যাবে স্বপ্নীল স্মৃতি গুলো.......
সেদিন এই ব্যস্তময় নির্মম বাস্তবতার ভিরে
আমি আর আসবনা ফিরে..............।।।।।।।।।।

.................................সাগর


(11)
নিঝুম রাতের আকাশের দিকে তাকিয়ে আমি তোমাকেই ভাবতাম।
তারাদের কোনদিন ভাবিনি,
তোমাকেই কেন ভেবেছি????????
তবু তেমনি আছে সবকিছু.................
তারারা আছে, বিষন্ন রাত আছে,
হঠা‍ৎ কালো হওয়া আকাশ আছে,
তুমিহীন আমিও আছি,
অদৃশ্য তুমি আরো কাছে এসেছো আমার,
হাত বাড়ালেই চলে যাও দুরে !!!!!!!
অদৃশ্য তোমাকে কি ছোয়া যায়???

-----------সাগর


(12)
কোথায় চলছি আজ কোন পথে জানিনা!
কত ব্যস্ততা শত কিছু
কত রং বদলানো ক্ষণ।
কত মানুষের ভীড়, কত মুখ
কত চেনা, কত আপন!


(13)
আধার সিক্ত পথ ধরে হাটছি এই মনোরম রাত্রিতে......শিশিরে ভিজছি যদিও
জোছনার বৃষ্টির দেখা নাই, আজ ও আমার সাথে কেউ নেই....
একলা চাদটাও নেই তাই কিছুটা দুরেই জ্বলে যাচ্ছে 1টা তারা.......।
যদি তারাটা একলা থাকতে পারে ,
তবে আমি কি করে আমার পাশে কাউকে স্থান দিতে পারি ?
এখনও অনেক ভালবাসি ওই তারাকে.........




(14)
মেঘলা মেঘে ছেঁয়েছে আকাশ বইছে শুধু উদাস বাতাস বহুদূর ভেসে যাচ্ছে স্মৃতি তবে কেন আমি থমকে আছি শুদুরের মহাকালে। ডাকছে আমায় সমুদ্র তোমরা কেউ কি বলতে পারো ঠিকানাবিহীন পথের ঠিকানা কোথায়? ভেসে যাচ্ছি ঢেউয়ের তালে ছেঁড়া পালে কি বাতাস বাঁধে? মাঝির মনে তাই গভীর সংশয় মহাকাল বুঝি ডাকছে আমায়। কিছু বুঝি আজ আমায় ডাকছে পিছু সীমানায় আমার দৃষ্টি ওড়ে পাখিরা সব নীড়ে ফিরে গেছে আগেই.... তুমি আমার কাছে নেই তাই বড়ই একা লাগে বুকে বাধে অজানা ভয় ও সংশয় তাদের পরিনতী খুবই করুন। 

(15)
ভেবে পাই এমন বিষয়হীন আবোল-তাবোল পোস্টের মানে কি? হুদাই লিখে যাচ্ছি , কোন মনে তো হয়না । কেউ হয়তো পড়ে বেশীরভাগই পড়েনা । আর পড়বেই বা কেন? পড়ার কি কিছু থাকে ??


(16)
রাতের কষ্ট গুলো লিগারযুক্ত এক কাপ রং চায়ের মতো,
চা যত শেষ হতে থাকে তার স্বাদ যেমন ততো গাঁড় হতে থাকে...
ঠিক তেমনি রাত যত গভীর বা শেষ হতে থাকে তখন রাতের
কষ্ট গুলো ততো গাঁড় মেঘে রুপ নিতে থাকে এবং তা এক সময় আরও ঘনীভূত হয়ে জলের ধারা হয়ে অগোচরে ঝরে পড়ে...


(17)
আমি দুরে চলে যাব,
বহুদূর
যেখানে দিনের আলোর শেষ বিন্দু
আর
রাতের অাঁধার, মিশে একাকার হয়।
যেখানে পাওয়া যায় নির্ভেজাল মায়া,
প্রেম, মমতা, স্নেহ আর ভালবাসা।
সেখানে ঘাসের উপর বসে,
দুচোখ ভরে দেখব তাদের প্রেম।
দুঃখগুলো জমাই থাক।
বললে না হয় তাদেরই বলবো।
দুঃখগুলো সেখানে গর্ত করে,
মাটিচাপা দেব।
আর বুকভরে নিয়ে আসব প্রেম।
যদি ফিরে আসি কখনো!
যদি তাদের খুঁজে না পাই,
তাহলে, দুঃখগুলো বয়ে কাঁধে,
আজীবন খুঁজে যাব।
হয়ত, দুঃখের ভারে নুইয়ে পড়ব মাটিতে।
আর হয়ত উঠে দাঁড়াতে পরব না।
সেখানেই শুকিয়ে মিশে যাব।
যদি ব্যর্থ হই।
আমার আর কোন দাবি নেই।
আমি আর নেই সেই চেনা কেউ।
সকল চেনা মুখের আড়ালে হারিয়ে,
নিজেকে খুঁজতে যাব অজানায়।
বহুদুরে চলে যাব আমি
হয়ত আর ফিরব না।
হয়ত আর হবেনা দেখা।



(18)
বিষন্ন সকাল, বিষন্ন মন
আকাশে মেঘের আনাগোনা
চোখেতে বৃষ্টির ঝাপটা
প্রকৃতির নিষ্ঠুর নিরবতা।।
অবচেন মনে তোমার মুখছবি
তোমার স্মৃতির আঁকিবুকি
রঙ্গিন খামে মোড়ানো
তোমার কবিতার ডায়রি
আজ সবই তাড়া করে বেড়ায়?
 




(19)
বিষন্ন সকাল, বিষন্ন মন
আকাশে মেঘের আনাগোনা
চোখেতে বৃষ্টির ঝাপটা
প্রকৃতির নিষ্ঠুর নিরবতা।।
অবচেন মনে তোমার মুখছবি
তোমার স্মৃতির আঁকিবুকি
রঙ্গিন খামে মোড়ানো
তোমার কবিতার ডায়রি
আজ সবই তাড়া করে বেড়ায়?
 


(20)
যদি কখনো একাকী সময় কাটে.....
বুঝে নিও আমার অধ্যায় নিঃসঙ্গ.....
ইচ্ছেঘুড়ি এলোমেলো দুরে কোথাও.......
কোন সে সুনয়না আমায় ভালোবেসে
দুঃখের প্রহরে সুখের অদৃশ্য ছোয়ায়...
বিষন্ন হৃদয়ে এক মুহূর্ত স্পর্শে
আকাশনীলা তারার মেলায় তুমি,
চিরন্তন ছায়ামানবী তুমি.........
 



(21)
একাকি রাজপথে নিঃসঙ্গ পথচলা,
পথের অন্তরালে তুমি আর তোমার ছায়া;
নিস্তব্ধ দ্রোহের মায়াজালে....
শূন্যতার প্রতিশ্রুতি তুমি....
অন্ধকার, চারিদিকে অন্ধকার।
চারুশিল্পের অদৃশ্য ছোঁয়ায়
সিক্ত হৃদয় আমার;
ধ্রুপদী নৃত্যের মায়াবি আঘাতে
ঝরে পরছে ছেলেবেলার স্বপ্নগুলো
আর তারি সাথে তুমিও।
তোমায় লেখা শেষ চিঠিটি
সময়ের বিড়ম্বনায় অসমাপ্তই রয়ে গেলো
তাই বিবর্তনের মাঝেও অসম্পূর্ণ আজ
এই ‘আমি’।
 



(22)
যদি কোনো বৃষ্টি ভেজা রাতে তোমার
চোঁখে ঘুম না আসে,
তাহলে জানালার গ্রীল ধরে দাঁড়িও ।
যদি ভুল করে আমার কথা মনে পড়ে যায়,
তাহলে জানালার ও পাশে হাত...
দুটি বাড়িও ।
আমি হিমেল হাওয়া হয়ে ছুঁয়ে দেবো
তোমার কোমল মুখ অথবা
ঝিরি - ঝিরি বৃষ্টি হয়ে তোমায়
ছুঁয়ে দেবো,
তোমার মনে জমে থাকা সব কষ্ট
ধুঁয়ে দেবো ।
বুঝে নিও ওটা বৃষ্টি ছিল না,
ছিলাম আমি ।
আমি কাঁদছিলাম,
আমার কান্নার জল
বৃষ্টি হয়ে ঝরে পড়ছিলো তোমায়
ছুঁয়ে দেবে বলে ।

..................‪#‎সাগর‬



(23)
তোমায় ভীষন মনে পড়ছে
সেই হারিয়ে যাওয়া দিনগুলোর কথা ভাবছি এখন!
রাত জেগে জেগে গল্প বলা,
দিনের ফাঁকে ফাঁকে এস এম এস করা,
তোমার আমার অভিমানে চারিধার মাখামাখি হওয়া,
ভাবনাই কখনও বা নদীর ধার কখনও বা ঝাউয়ের বন
কখনও বা প্রজাপতির পিছে ছোটাছুটি করে বেড়ানো
আবার কখনও বা নিজের মাঝে স্বপ্নের জাল বুনে চলা ।
এই রঙিন স্বপ্ন হয়তো আর কোনদিন দেখা হবে না........
কোন কারনে দু'জনের কথা হলো বন্ধ
কোন ভাবেই আর হলো না দু'জনার সাক্ষাৎ
মলিন হলো স্বপ্ন দেখার আলো........
নিভে গেল জীবন প্রদীপ......
থেমে গেল চারিধার.......
নিস্তব্ধ হলো সবকিছু
তবু মনের ঘরে একটাই দাগ থেকে গেল
কেন এমন হলো ? কেন আর তোমাকে পাইনা ?
কেন? বলতে পারো কি ?
 



(24)
তোমায় ভীষন মনে পড়ছে
সেই হারিয়ে যাওয়া দিনগুলোর কথা ভাবছি এখন!
রাত জেগে জেগে গল্প বলা,
দিনের ফাঁকে ফাঁকে এস এম এস করা,
তোমার আমার অভিমানে চারিধার মাখামাখি হওয়া,
ভাবনাই কখনও বা নদীর ধার কখনও বা ঝাউয়ের বন
কখনও বা প্রজাপতির পিছে ছোটাছুটি করে বেড়ানো
আবার কখনও বা নিজের মাঝে স্বপ্নের জাল বুনে চলা ।
এই রঙিন স্বপ্ন হয়তো আর কোনদিন দেখা হবে না........
কোন কারনে দু'জনের কথা হলো বন্ধ
কোন ভাবেই আর হলো না দু'জনার সাক্ষাৎ
মলিন হলো স্বপ্ন দেখার আলো........
নিভে গেল জীবন প্রদীপ......
থেমে গেল চারিধার.......
নিস্তব্ধ হলো সবকিছু
তবু মনের ঘরে একটাই দাগ থেকে গেল
কেন এমন হলো ? কেন আর তোমাকে পাইনা ?
কেন? বলতে পারো কি ?




(25)
উডিয়ে দিলাম খোলা আকাশে , গিয়ে বলিস তারে,
সে আমার মনের রানী, আমার ছোট্ট নীড়ে,
যা একবার গিয়ে তারে বুঝিয়ে বল
তার জন্য অঝর ধারায় ঝরছে চোখের জল
দিবা নিশি কাটে শুধু তারে ভেবে ভেবে
কোন দিন কি সে আমারে কাছে টেনে নিবে।
আমার যত কবিতা গান সবই তার জন্য
তাকে নিয়ে করতে চেয়েছি জীবনটাকে ধন্য
চুরি করে নিয়ে গেছে আমার দেহ মন
তারে ছাড়া আধার সবই নিঃস্ব এই জীবন
তোর কাছে বলে দিলাম মনের যত কথা
চোখের জলে ভিজিয়ে দিলাম তোর চিঠির পাতা....
 
 



(26)
তোমাকে খুজি দুর অজানায়,
নিল আকাশের পাখির ডানায়,
মন রাঙানো কৃষ্ণচূরায়,
ভালো লগার ঠিকানায়,
মাতাল প্রেমের কবিতায়,
কিন্ত কোথায় তুমি?????
চারিদিকে শুধুই শুন্যতা...



(27)
হৃদয় লেপ্টে থাকা সুখ স্মৃতি
স্মৃতিময় আঙিনা ডিঙ্গিয়ে,
অশ্রুস্নাত চোখে অশরীরীর বেশে-
অভিমানে হারায় বৃষ্টির জ্বলে
দূর কোন আধাঁরের কৃষ্ণগহব্বরে...
যদি কখনো যন্ত্রনার পদভারে
ভেঙ্গে যাই,
যদি একাকি অসহায় ক্ষণে
হারিয়ে যাই দূর অজানায়,
আমায় ভুলে যেওনা, ভুল বুঝনা...



(28)
 ভালবাসায় মানবিকতার চেয়ে পশুত্বই বেশি। বন্ধুত্ব পুরোপুরি মানবিক। বন্ধুত্বের জন্য জৈবিক প্রস্তুতির প্রয়োজন হয় না। এটা সম্পূর্ণ অজৈবিক। তাই কেউ বন্ধুত্বে পড়ে না। বন্ধুত্ব বাড়ে। এর একটা আত্মিক মাত্রা আছে।
কিন্তু কখনোই জিজ্ঞেস করোনা কে তোমার প্রকৃত বন্ধু? জিজ্ঞেস কর আমি কি কারো প্রকৃত্ব বন্ধু হয়েছি? সবসময় তোমার নিজেকে নিয়ে বিবেচনা কর। আমরা সবসময় অন্যকে নিয়ে ব্যস্ত। পুরুষ জিজ্ঞেস করে নারীটি তাকে ভালবাসে কি বাসেনা। নারীও ভাবে পুরুষটি তাকে সত্যি ভালবাসে কি না। তুমি কিভাবে অন্যকে নিয়ে নিশ্চিত হতে পার। এটা সম্ভব নয়। সে হয়তো হাজারবার বলবে তোমাকে ভালবাসে, চিরদিনের জন্য তোমাকে ভালবাসে, তবুও একটা সন্দেহ থেকে যায়। কে জানে সে সত্য বললো কি মিথ্যা । যদিও কোনো কিছুকে বার বার বললে আমরা ধরে নিই তা মিথ্যা। কেননা সত্যকে বার বার বলতে হয় না। 
 



(29)
সেদিন রাতে ঘরে বসে বই পড়ছিলাম। বাসার সব বাতি নেভানো। শুধু আমার ঘরেই বাতি জ্বলছিল। হঠাৎ সেখানে ছোট্ট একটি প্রজাপতি এলো। প্রথমে গিয়ে বসলো জানালার পর্দায়। আমি একবার তাকিয়ে দেখলাম। পরে উড়ে এসে আমার হাতে বসতে চাইলো। হাতে না বসে বসলো পায়ের উপর। চেয়ে দেখলাম বেশ সুন্দর প্রজাপতি। ভেবে নিলাম হয়তো আলো দেখে এসেছে। আমার শরীরের উপর থেকে টেবিলের উপর গিয়ে বসলো। পরে আর আমি খেয়াল করিনি। পরদিন সকালে দেখলাম তার নিথর লাশ পড়ে আছে। তখন মনে এলো- শায়েরীর বিশাল অংশ জুড়ে আছে শমা আর পরওয়ানার কথা। মানে প্রদীপ আর পতঙ্গ। মৃত্যুর আগে প্রদীপের শিখায় জীবনের পথ খুঁজতে আসে তারা আর প্রদীপেই জ্বলে শেষ হয়ে যায়। প্রদীপের শিখায় কি তারা কোন পথ খুঁজে পায়? সে প্রশ্নের উত্তর আজও মেলেনি। তবে আরেক পরওয়ানা হচ্ছে প্রেমিক। মেহফিলের দীপ জ্বলতেই তারা ছুতে আসে। মরতে নয় জ্বলতে আর জ্বালা জুড়াতে। প্রদীপ জ্বলে আশিকের দিলও জ্বলে, শরাবে গলা জ্বলে। এই এত জ্বালার পরে আশিকের মনে শান্তি মেলে। তাহলে পতঙ্গও হয়তো মৃত্যুর পথে শান্তি খুঁজে পায়। এই যে প্রজাপতি সেদিন এসেছিল মৃত্যুর আগে- তার মনের কথা পড়তে পারলে হয়তো জানা যেত কেন সে এসেছিল আলো দেখে। তার কি কোন দুঃখ ছিল? না কি আলোর পথে যাবার আগে আলোর কাছে চলে এসেছিল? আজও পড়ে আছে লাশ মেঝের ধূলিতে। শুধু সে নেই আর নেই তার অজানা ইতিহাস। এই ছোট্ট প্রজাপতির মৃতুতেও হতে পারে এক দীপ জ্বলা মেহফিল কিন্তু আমরা তো কখনোই মাতম করিনি তাদের জন্য। শুধু বাগানের ফুলে ফুলে তাদের পাখা মেলা দেখে আনন্দ লুটি। আসলে সবাই স্বার্থপর।  




(30)
তুমি বেদনায় হাত রাখো,
আমার বুকে হাতদুটি রাখো,
আজন্ম বেদনায় সিক্ত দেহ,
একটু উষ্ণতা পাক,
নদী মুছে দেয়নি
বৃষ্টি ধুঁয়ে নেয়নি
সাগর ভাসায়নি
তোমার ছোঁয়ায়
আমার গ্লানি সব মুছে যাক,
আমার সিক্ত দেহ একটু উষ্ণতা পাক
আমার চোখে,
হাজার বছর জেগে থাকা চোখে,
তোমার ঠোঁটটি তাদের ছুঁয়ে দিয়ে যাক,
পথ ক্লান্ত করেনি
রাত্রি ডাকেনি,
গান ঘুম পাড়ায়নি,
তোমার ঠোঁটের ছোঁয়ায়
আমার চোখ দুটি,
শান্ত হয়ে নিঝুম রাতে
স্বস্তি পেয়ে ঘুমিয়ে গিয়ে থাক,
তোমার ঠোঁটটি তাদের ছুঁয়ে দিয়ে যাক...
 



(31)
এতদুর থেকে তুমি কি আমার গন্ধ পাও? এতদুর থেকে তুমি কি আমার ছোঁয়া পাও? আমার বারান্দায় বয়ে যাওয়া বাতাস কি তোমার কাছে যায়? আমায় হাত থেকে উড়ে আসা প্রজাপতি কি তোমার চারপাশে ঘুরে বেড়ায়? নাকি দূরে আছি বলে শুধু দুরেই আছি নাকি কাছে নাই বলে তোমার কোন কিছুতেই নাই?

(32)
খুব হরহামেশা তোর কথা এখন আর মনে হয় না;
তবুও যখনই একা একা
কেও যেন উঁকি দিয়ে যায় মনের জানালায়,
খুব চেনা,
খুব, খুব মুখ চেনা কেও;
গোল গোল চেহারা
বড় বড় চোখ
এই যেন টুপ করে গড়িয়ে পড়লো দু ফোঁটা মুক্তো
আমি হাত পাতি মুক্তো ধরতে
শূন্য হাতে হাহাকারের ছোঁয়া লাগে
তারপর সব কেমন জানি শূন্য লাগে;
মাঝে মাঝে খুব অদ্ভুত এক অনুভব
কে যেন ড্যাব ড্যাব করে চেয়ে আছে আমার দিকে
যেন উঁকি দিয়ে দেখছে আমায়
যতই আমি চোখের আড়াল করতে যাই তাকে
সে যেন আমার ভেতরটাকে দেখে;
“সে কি তুই?”
 



(33)
শুনবে কি.....
বিকৃত মগজে আপন বিবৃতির কটাক্ষ উন্মাদনা.....
বিবৃতি নয়.....
অনুভুতি গুলো যেন...
সন্দেহহীন উপন্যাসের ছেড়া পাতা...
মনে হয় যেন...
সীকৃত হৃদয়ে পরিমল আবেগের উষ্ণ ছোয়া....
সীকৃত নয়....
যেন কৈশোরের শেষ কৃত্যে আগুন্তক বোধের সুপ্ত সূচনা ...
সূচনা নয়...
প্রণয়ের উন্মুক্ত দ্বারে...
বহু প্রতিক্ষিত পুর্ণমিলের স্থবির উপসংহার.......
যেখানে কোথাও যদি অনুভূত হয়....
পূর্ণ মিলের অপ্রান্জল অনুলিপি....
অনুলিপিটার ওপাশে কি দেখতে পাবে না.....
চোখ ধাধানো আলোতে জীবনের পায়চারী......
তবে নিশ্চিত মৃত্যুর রুদ্ধ শৃঙ্খলে...
ব্যবচ্ছেদ কাব্যের বিব্ভ্রান্ত অতীত.....



(34)
তুমি তো বেশ ছিলে আমার পাশে
আমার হাত টি ধরে...
সুনামির ঢেউ এলো যেই
হারিয়ে গেলে সেই.....
আর খুজে পেলাম না তোমায়
তুমি আজ কোথায়.....
জানতে পারি না....
খুব জানতে ইচ্ছে করে....
ছিলাম আশায়...
যদি দেখা যায় তোমায়.
এই সুনামির জলে,
আশায় আশায় বসে বসে
দিন চলে যায়,,,,,
একের পর এক ঢেউ আসে
ভাবি,
তুমি এসে বসবে আমার পাশে
আজও ঢেউ এলে
যাই ছুটে এই আশায়.....
কিন্ত কোথায় তুমি?
কোথায় হাড়িয়ে গেলে?
চারিপাশে শুধুই শুন্যতা.....

.....সমুদ্র.......


(35)
আজ মনটা বড়ই উদাস। অতীত স্মৃতিগুলো মনসপটে এমন ভাবেই মিশে আছে ভুলে থাকা সতি্য দুষ্কর। বারং বার স্মরণ করিয়ে দেয় ফেলা আসা দিনগুলো। তাইতো খুঁজে চলেছি ......
এই কোন যান্ত্রিকতার সভ্যতায় বসে নিজেকে কংক্রীটের আদলে মানুষ থেকে অমানুষ করে চলেছি। কিসের আশায়, কিসের লোভে তিলে তিলে নিজেকে শেষ করে দিচ্ছি। এই কেমন বেঁচে থাকা !!!
এক দিন মরন নিয়ে আসবে সকল নীরবতা.. থেমে যাবে জীবন ঘড়ির চাকা।
সমুদ্র.....................



(36)
স্বার্থপর জীবন,স্বার্থপর সময়,,কষ্ট সঙ্কির্নতা এক সূত্তে বাধা, এক চিলতে সুখ আর এক মুঠো হাসি…এক চোখ কাশফুল ,এক যুগ সাধনা সবি স্বার্থপর… এক উঠোন স্বপ্ন আমার তাও স্বার্থপর,,
অতিত বর্তমান,ভবিষৎ সবি স্বার্থপর..
আমি স্বার্থপর,,আমি কাংখিত স্বার্থপর…
কালো রাত নিস্তব্দ পথ,বহুযগি হুতোম পেচা সেও স্বার্থপর..
প্রতারনা স্বার্থপরতা আমার নিশ্বাষ,,আমার বিশ্বাষ..
আমার ধমনি,,আমার রক্ত সবি স্বার্থপর..
বহুরুপি মন আমার,,আমার চারপাশ সবি প্রতারক..আর আমি স্বার্থপর..কাংখিত স্বার্থপর..!!!

.....................সমুদ্র


(37)
ভাললাগার আর ভালথাকার
দিনগুলো কেন যেন দীর্ঘ হয়না !!!
জীবন এমন একটা জায়গায় দাড় করিয়ে দেয়
ভাললাগাটা ধরে রাখতে গেলে
হারাতে হয় জীবনের বাস্তবতা !!!
আর বাস্তবতা মেনে নিলে
হারাতে হয় স্বপ্নগুলোকে !!!!



(38)
ভাললাগার আর ভালথাকার
দিনগুলো কেন যেন দীর্ঘ হয়না !!!
জীবন এমন একটা জায়গায় দাড় করিয়ে দেয়
ভাললাগাটা ধরে রাখতে গেলে
হারাতে হয় জীবনের বাস্তবতা !!!
আর বাস্তবতা মেনে নিলে
হারাতে হয় স্বপ্নগুলোকে !!!!
 


(39)
কতদিন বৃষ্টি দেখিনা, বৃষ্টিতে ভিজিনা। দুর পরবাস থেকে বৃষ্টিটাকে খুবই মিস করি। আজ দেশে ফোনে কথা বলতেই তুমুল বৃষ্টির শব্দ শুনতে পাই আর নষ্টালজিয়া ভুগতে থাকি। যেখানে আছি, যেই দেশে আছি বৃষ্টি হয়না বললেই চলে। তাই বৃষ্টির স্বাদ নিতে মাঝে মধ্যে গোসলখানায় ঝর্না ছেড়ে দিয়ে ভিজতে থাকি। দুধের স্বাধ ঘোলে মেটাই আর কি ! 


(40)
কোন এক সময় শুধু তোমাকে নিয়েই আমার সকল স্বপ্ন , সকল আশা , সকল চাওয়া পাওয়া ছিল ,, বলতে পার তুমি আমার একটা পৃথিবী ছিলে ,, ভাবছ কথাগুলো মুখের কথা ,, না এটা তুমি ভাবতে পার না কারন তুমি জানতে তোমাকে কতটা ভালোবেসে ছিলাম ,, কিন্তু এখন ভুলতে চাচ্ছি ,শুধু মুক্তি নিতে চাচ্ছি এই নষ্ট স্মৃতিগুলো থেকে ,,জানি না কেউ কাউকে ঠিক এভাবে অসাধারন মিথ্যা ভালোবাসার অভিনয় করে কষ্ট দিয়েছে কি না ,, আজ হয়তো ভাবছ হঠাত্‍ করে আমি এত বদলে গেলাম কেন ,, সত্যিই আমিও বদলে গেছি ,,তোমার মত ,, তাই তো তোমার জন্য অপেক্ষায় আর নেই ,,তোমার জন্য হৃদয়ে একটু ভালবাসা ও আর নেই ,, মুছে দিতে চাচ্ছি তুমি নামক কষ্টটা কে ,, আর চাই না কোন এক পথের বাকেঁ তোমার সাথে আমার দেখা হয়ে যাক ,,, চাই না মনে করতে ভালোবাসার মানুষ বদলের একজন কে ,, যে সুখের জন্য সব পারে , যে হৃদয় ও ভাঙ্গতে পারে ,, তবে মনে হচ্ছে সেদিন আর বেশি দুরে নয় , যেদিন তুমি তোমার সুখের জন্য কাদবে ,, আর সেদিন হয়তো মনের অজান্তেই একটু হাসবো আমি ,,,,,,, 


(41)
আজ কেন জানি সর্ম্পকের বন্ধন গুলো তুচ্ছ, মনে হতে শুরু করেছিল। নিজেকে ভবঘুরে ভাবতে ভালই লাগছিল। তবে কাল্পনিক কোন চরিত্রের মত হলুদ পাঞ্জাবী পড়ে ঘুরে বেড়ানোর প্রবৃদ্ধি হয় নাই কখনোই। কিন্তু উদ্দেশ্যহীন ভাবে ঘুড়ে বেড়িয়েছি যেহুতু আজ তাই ভবঘুড়ে ছাড়া অন্যকোন শব্দ ব্যাবহার করতে বাধছে। 


(42)
সেদিনের ভালো লাগা গুলো আগের
মত স্পর্শ
করে না মনকে।।
মনটা আজ ভীষণ একা।।
আকাশ টাকে আজ খুব
বিষন্ন লাগছে।।


(43)
যারা প্রেম করেন, তাদের জন্য রাতটা হলো রোমান্টিক। রাত যত গভীর হয়, প্রেমিক-প্রেমিকার মধ্যে ভালোবাসার আবেগটা তত বাড়তে থাকে। কিন্তু যারা প্রিয় মানুষটার কাছ থেকে দূরে থাকেন, তাদের কাছে গভীর রাতটা হলো একটি বিশাদ্ময় রাত। রাত যখন বাড়তে থাকে, ভালোবাসার সেই মানুষটির কথা খুব বেশী মনে পড়ে। তখন চোখ থেকে কখন যে জল বেরিয়ে পড়ে টেরই পাওয়া যায় না।  


(44)
যদি পাঠাতে পারতাম একটা নির্ঘুম রাত,
তাহলে জানতে কতটা উপেক্ষা বেচে থাকায়।
কত ফোটা জল প্রদীপ কে নিষ্ক্রিয় করে
জানান দেয়, জীবন ডুবে হতাশায়!! 



(45)
মন খারাপের কারণ
গুলো আমাকে জিজ্ঞাসা করে প্রতিনিয়ত!
নিস্তব্ধতা ছাড়া আমি এখানে অজান্তেই
বলে ফেলি....
আমি একটু এরকম-ই!
কখনো মন খারাপ,
কখনো আঁধারে ঢাকা....
কষ্টের বিন্দু বিন্দু ছাপ!
কখনো আবেগ
মিছে খেলা খেলে!
আমি ছুঁতে চাই
সর্বদা!
হাতটা বাড়িয়ে দেই!
কল্পনা সেখানেই
নিশ্চুপ হয়!
ফিরে আসি আবার....আগের
আমি তে!
ব্যস্ততাকে দূরে ঠেলে দিয়ে কখনো বলে উঠি....
এইতো আমি বেশ
আছি!
বেশ আছি!!

 

Comments

Popular posts from this blog

কোন ওয়েবসাইটে ঢোকার আগে জেনে নিন তাতে ভাইরাস আছে কিনা?

কোন ওয়েবসাইটে ঢোকার আগে জেনে নিন তাতে ভাইরাস আছে কিনা? পোষ্ট টি করেছেন: এস. ডি সাগর ইন্টারনেট এর চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে । ইন্টারনেটের মাধ্র্যমে আমার এখন অনেক কিছু খুব সহজে্েই পেয়ে ‍যাই ।আমাদের ইন্টারনেট ব্যবহার করতে অনেক  সাইটে ভিজিট করতে হয় । এটা কিন্তু অনেকেরই অজানা যে একটা ওয়েবসাইটে ও অনেক ভাইরাস থাকে । যার মাধ্যমে কম্পিউটারে ভাইরাস প্রবেশ করার সম্ভাবনা থাকে । তাই আমি আপনাদের বলছি যে, যে কোন  সাইট ভিজিট করার আগে চেক করে নিন ঐ সাইটে ভাইরাস আছে কি না । এই www.urlvoid.com সাইটটি ভিজিট করে যেকোনো ওয়েবসাইটে ভাইরাস আছে কিনা তা জানতে পারবেন । এজন্য প্রথমে http://www.urlvoid.com এই সাইট এ ঢুকুন । যে ওয়েবসাইটের ভাইরাস চেক করতে চান সেই সাইটের লিংক বা url দিয়ে Scan করে দেখুন ।

লেখাপড়ার পাশাপাশি অবসর সময়ে অনলাইন থেকে আয় করুন

অনলাইন থেকে আয় করা যায় এটা হয়তো অনেকেই জেনে থাকবেন বিশেষ করে যারা ইন্টারনেট চালান। কিন্তু কথা হচ্ছে কিভাবে আয় করা ‍যায়? কত টাকা আয় করা যায়? এটা কেউ আসলে কেউ অতটা গুরুত্ব দেইনা। অনেকেই ভাবেন অনলাইন আয় আসলে ভুয়া। টাকা মার চলে যায়। এরকম ধারনা যাদের,এটা মোটেও সত্যি নয়। আসলেই অনলাইন থেকে থেকে টাকা আয় করা যায়। আমাদের দেশের অনেকেই অনলাইন থেকে টাকা আয় করে। তবে ভুয়া কোম্পানী যে তা নয়। তবে আপনাকে কাজ করার অবশ্যই সেই মার্কেট প্লেস টার  সম্পর্কে জানতে হবে। আমি যেই যেই মার্কেট প্লেস টার কাজ করি সব গুলোই Trusted কোম্পানী। যেমন: বর্তমান বিশ্বের 1নং মার্কেটপ্লেস হল আপওয়াক (যার পূর্বের নাম ওডেস্ক), ফ্রিল্যান্সার, ফাইবার,  ইলেঞ্চ, গেটএগোটার ইত্যাদি সাইট আছে। এখানে টাকা নিয়ে পালিয়ে যাবে যাওয়‍ার কোন ভয় নেই। এই সাইটগুলোতে বাংলাদেশের অসংখ্য লোক কাজ করে হাজার হাজার টাকা আয় করছে। তবে আমি মূলত আপওয়ার্কেই কাজ করি। কিভাবে আয় করবেন? অনলাইন আয় করার অনেক মাধ্যম রযেছে। সব থেকে ভাল আয়ের পথ হচ্ছে ফ্রিল্যান্সীং করা। এই কাজের কোন বাধ্যতামুলক বলে কিছু  নেই । আপনি  এখানে যেটুকুই কাজ ক...

ওয়েব ডিজাইন শিখুন অনলাইন আয় করুন

অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলোতে উপার্জনের যতগুলো উপায় রয়েছে , তার মধ্যে ওয়েব সাইট ডিজাইন সবচেয়ে চাহিদাপূর্ণ  ও বেশি আয়ের মাধ্যম । বিশ্বের ছোট-বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান , ব্যক্তিগত , সামাজিক প্রায় সকলেই ক্রমশঃ ইন্টারনেটের দিকে ঝুকেঁ পড়ছে । যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করেন , তারা সকলেই চায় তার নিজের নামে একটি ভার্চুয়াল ঠিকানা থাকুক । সে জন্য ওয়েব ডিজাইনের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে । এ কারণে , ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটে যত ধরনের কাজ রয়েছে , তার মধ্যে ওয়েব সাইট ডিজাইন ও ডেভলপমেন্টের কাজই অনেক বেশি । একজন প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার/ডেভলপারের কাজের ক্ষেত্র অনলাইনে এতটাই বিস্তৃত যে , ফ্রিল্যান্সিং এর বিশাল বাজেটের কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারে , ব্লগিং করে উপার্জন করতে পারে , বিভিন্ন অনলাইন শপিং মার্কেটে নিজের তৈরিকৃত ডিজাইন জমা দিয়ে উপার্জন করতে পারে । এ ধরনের বহুমূখী উপার্জনের রাস্তা খুলে যায় একজন প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার/ডেভলপারের জন্য । শুধুমাত্র স্ট্যাটিক ওয়েব সাইট তৈরি জানলেই অনলাইনে মাসে ৫০০ থেকে ১০০০ ডলার উপার্জন সম্ভব । শর্ত হচ্ছে, আপনার সাইট তৈরির দক্ষতা যেন হয় প্রফ...